ঢাকা , শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪ , ৭ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

রায়গঞ্জে জমে উঠেছে বিভিন্ন ধরনের পিঠা


আপডেট সময় : ২০২৪-১২-২১ ১৮:০৫:৪৯
রায়গঞ্জে জমে উঠেছে বিভিন্ন ধরনের পিঠা রায়গঞ্জে জমে উঠেছে বিভিন্ন ধরনের পিঠা

 

মোঃ মোকাদ্দেস হোসাইন সোহান, রায়গঞ্জ, সিরাজগঞ্জঃ

সিরাজগঞ্জ জেলার রায়গঞ্জ উপজেলার বিভিন্ন হাট-বাজারের ফুটপাত, পাড়া-মহল্লার দোকানের সামনে বসেছে শীতের বিভিন্ন ধরনের পিঠার দোকান। এসব দোকানে খোলার পিঠা, চিতই পিঠা, রুটির পিঠা ও ভাপা পিঠা সহ নানা প্রকার পিঠা বিক্রি করা হচ্ছে। তবে গত বছরের চেয়ে এবার ভাঁপা পিঠার দোকান কম দেখা যাচ্ছে। প্রতিদিন ফছর নামাজের পর থেকে সকাল ৯ টা ও বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত বেচাকেনা চলে এ পিঠা বিক্রি। এসব পিঠার স্বাদ নিতে ভিড় করছেন অনেকেই। উপজেলার নিমগাছী, ভূইয়াগাতী, চান্দাইকোনা, ধানগড়া ও পাঙ্গাসীসহ উপজেলার বিভিন্ন হাট-বাজারে বসানো হয়েছে এসব ভ্রাম্যমান পিঠার দোকান। এর মধ্যে কিছু কিছু পিঠার দোকানে কমবেশি সারা বছরেই পিঠা বিক্রি করছেন। বিশেষ করে রুটি পিঠা। সকালের পাশাপাশি বিকেল বেলাতেও জমে উঠেছে বিভিন্ন ধরনের শীতের পিঠা বিক্রির জমজমাট বেচাকেনা। আমাদের দেশে শতাধিক ধরনের পিঠার প্রচলন রয়েছে। তবে ফুটপাতের পিঠার দোকানগুলোতে কয়েক ধরনের পিঠা পাওয়া যায়। তার মধ্যে সব চাইতে বেশি পাওয়া যাচ্ছে রুটি ও ভাঁপা পিঠা। উপজেলার বেশ কয়েকজন পিঠা বিক্রেতার সাথে কথা হলে তারা জানান, শীত এলেই প্রতিদিন সকাল-বিকেলে পাড়া-মহল্লাসহ উপজেলার বিভিন্ন হাট-বাজারে ভ্রাম্যমাণ দোকান বসিয়ে পিঠা বিক্রি করে থাকেন। এতে করে একেকজন দৈনিক দের হাজার থেকে দুই হাজার টাকার পিঠা বিক্রি করেন বলে জানান দোকানিরা।উপজেলার পাঙ্গাসী বাজারে আসা বেশ কয়েকজন পিঠা ক্রেতার সাথে কথা হলে তারা জানান, মসজিদে নামাজ শেষে বাড়ি যাওয়ার পথে নিজে দুইটা খেয়ে ছেলে-মেয়েদের জন্য গরম গরম ভাপা ও রুটি পিঠা নিয়ে যাচ্ছি। শীতের মধ্যে গরম গরম পিঠা খেতে বেশ ভালই লাগে। তবে এবার ভাপা পিঠার দোকান খুবই কম হওয়ায় সকাল সকালেই পিঠা ফুরিয়ে যাচ্ছে। এদিকে শীত মৌসুম ছাড়াও সারা বছরেই বিভিন্ন ধরনের পিঠা বিক্রি করে সংসার চালাচ্ছেন অনেকেই।


 


নিউজটি আপডেট করেছেন : Banglar Alo News Admin

কমেন্ট বক্স

প্রতিবেদকের তথ্য

এ জাতীয় আরো খবর

সর্বশেষ সংবাদ